মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়

মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। আজকে আমরা মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানবো। এবং মেছতা কি,মেছতা হওয়ার কারণ কি,এবং কিভাবে মেছতা দূর করা যায় তা সম্পর্কে আলোচনা করবো। তাই মনোযোগ সহ মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কিত আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়
নিচে আমরা মেছতা দূর করার জন্য বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরা চেষ্টা করেছি। তাই দেরি না করে মনোযোগ সহ আর্টিকেলটি করে ফেলুন।

ভূমিকা

মেছতা বা মেলাসমা হওয়ার কারণে আমাদের ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য টাকে নষ্ট করে ফেলে। কারণ মেছতা হওয়ার ফলে মুখের ত্বকের উপরিভাগে কালো ছোপ ছোপ দাগ পড়ে যায়। এই মেছতা বা মেলাসমা হওয়ার কারণে অনেকেই মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। মেছতা ছেলে মেয়ে উভয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মেছতা হওয়ার প্রবণতা অধিকাংশ বেশি লক্ষ্য করা যায়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মেছতা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা যায়।
মেছতা শরীরের মুখমণ্ডলের মধ্যেই বেশি হয়ে থাকে। মেছতা বা মেলাসমা বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। যা আমরা অনেকেই জানিনা বা জানলেও অধিকাংশ সময় মেনে চলতে পারি না। তাই আমরা আপনাদের দুশ্চিন্তা দূর করার জন্য এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় আর্টিকেলটি নিয়ে এসেছি।

মেছতা কি

মেছতা বা মেলাসমা হলো এক ধরনের ত্বকের পিগমেন্টেশন ডিসঅর্ডার। এবং মেশতাকে এক ধরনের চর্মরোগও বলা হয়ে থাকে। মেশতা বা মেলাসমা হওয়ার কারণে মুখ,কপাল,গালে বাদামী বর্ণ ধারণ করে। এছাড়াও লালচে বা কালো ছোপ লক্ষ্য করা জায়। মেশতা বিশেষ করে নারীদের মধ্যে বেশি হয়ে থাকে। যেসব নারীদের বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর তারা মেশতায় বেশি আক্রান্ত হয়।

মেশতা দীর্ঘস্থায়ী একটি রোগ। যত সময় যায় ততই রং গাঢ় হয়ে থাকে। প্রত্যেকটা মানুষই নিজের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চায়। কিন্তু যদি এই সৌন্দর্যের মাঝে মেছতা হয়ে থাকে তাহলে সবারই মন থেকে খারাপ লাগে। এবং যতদিন যায় মেছতা আক্রান্ত রোগীর মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তা বৃদ্ধি পায়।

মেছতা হওয়ার কারণ কি

আমরা সবাই চাই নিজেকে সুন্দর দেখতে এবং সবাই সুন্দর বলুক। আর সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান হল মুখমণ্ডল। আর যদি সেই মুখমণ্ডলসহ আশেপাশে মেছতার মত রোগ হয় তাহলে কার না ভালো লাগে। মেছতা হওয়ার ফলে চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। তাহলে চলুন আজকে আমরা মেছতা হওয়ার কারণগুলো কি কি তার সম্পর্কে জেনে নিবো।

মেছতা ত্বকের একটি সাধারণ রোগ। শরীরের ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ফলে মেছতা হয়ে থাকে। এছাড়াও দীর্ঘ সময় ধরে রোদে থাকার কারণে আলট্রাভায়োনেট রশ্নি থেকেও মুখে বা গালে ছোপ ছোপ দাগ হয়ে থাকে। এবং রক্তচাপের ওষুধ ও জন্ম নিয়ন্ত্রণের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে মেশতা হতে পারে।

এছাড়াও চুলার আগুন এবং কসমেটিক প্রতিক্রিয়ার কারণেও হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, থাইরয়েডের সমস্যার কারণেও মেছতা দেখা দিতে পারে। এবং হরমোনের কারণে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে মেছতা হওয়ার পরিমাণ বেশি লক্ষ্য করা যায়।

মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়

মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়

আমরা সবাই ত্বক সম্পর্কে সচেতন হয়ে থাকি। কিন্তু নিজেদের অজান্তে অনেক কারণেই ত্বকের সমস্যা হয়ে থাকে। তেমনি একটি সমস্যা মেছতা। মেছতা দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করতে চায়। এর কারণ চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করতে গেলে একটা খরচের বিষয় থাকে। যা সবার পক্ষে বহন করা সম্ভব হয় না। এজন্য আমরা আপনাদের জন্য মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো কি কি তা সম্পর্কে আলোচনা করবো। নিচে ঘরোয়া উপায়গুলো তুলে ধরা হলো;

ছোলার ডালঃ ত্বকের লাবণ্যতা বৃদ্ধির জন্য ছোলার ডাল খুব উপকারী। এজন্য ছোলার ডাল রাতে অথবা দিনে ভিজিয়ে রাখুন। যখন নরম হবে তখন তা ভালো করে পিষিয়ে নিন। এরপর আধা কাপ ছোলার ডাল এর সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে তার মুখে লাগিয়ে রাখুন। মেছতার পাশাপাশি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কাজ করে।

অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা কি তা আমরা সবাই চিনি। কিন্তু এর উপকার সম্পর্কে অনেকেই জানিনা। মেছতা দূর করার জন্য অ্যালোভেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।অ্যালোভেরা ত্বকের দাগ দূর করতে অনেক উপকারী। অ্যালোভেরা পরিষ্কার করে কেটে এর ভেতরের যে আঠালো জেল থাকে তা মুখে লাগিয়ে রাখলে মেছতা দূর করতে সাহায্য করে।

টমেটোঃ আমরা সবাই জানি টমেটো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। টমেটো সালাদ করে বা রান্না করে খেয়ে থাকি এছাড়াও আমরা কাঁচা খেয়ে থাকি। টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যা মেছতা দূর করতে অনেক উপকারী। একটা টমেটোকে কেটে তা মেশতার উপর ৫ থেকে ৭ মিনিট ম্যাসেজ করুন।এতে করে মেশতা হালকা হতে শুরু করে।

দারুচিনি ও দুধের সরঃ মেছতা দূর করতে দারুচিনি ও দুধের সর মিশ্রণ ব্যবহারে অনেক উপকারী। এক চিমটি পরিমাণ দারুচিনির গুঁড়োর সাথে সামান্য পরিমাণ দুধের সর মিশিয়ে তা মেছতার দাগের উপর লাগিয়ে নিন। এরপর যখন দেখবেন তা শুকিয়ে গেছে তখন আলতো করে পানি দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন। এই পদ্ধতি নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করলে ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।

চন্দন মাটিঃ আমাদের ত্বকের জন্য চন্দন মাটি বেশ উপকারী। বাজারের বিভিন্ন দোকানে বিশেষ করে কসমেটিক দোকানে পাওয়া যায়।নিয়মিত চন্দন মাটি ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হয়। আপনাদের যাদের মেশতা আছে নিয়মিত ফেসওয়াস এর মত চন্দন মাটি কমপক্ষে ৩০ মিনিট লাগিয়ে তারপর পানি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করুন। আস্তে আস্তে দেখবেন মেশতা হয়ে গেছে।

আলুর রসঃ আলু আমরা প্রতিদিন তরকারিতে খেয়ে থাকি। এক কথায় আলুকে প্রধান খাদ্য বললেও ভুল হবে না। এই আলুর রস ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর করতে সহায়তা করে। আলুর রস মেশতার উপর লাগিয়ে রাখলে মেশতা ভালো হয়ে যায়।

টক দইঃ আমাদের ত্বকের জন্য টক দই অনেক উপকারী।মেছতা দূর করতে টক দই এর কোন বিকল্প নেই। টক দইয়ের সাথে আধা চামচ মধু মিশিয়ে লাগিয়ে দিলে মেছতা দূর হয়ে যায়।

মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়

আমরা সবাই জানি,মেয়েরা ত্বকের যত্ন বেশি নিয়ে থাকে এবং তারা ত্বকের পরিচর্যা করতে পছন্দ করে। কিন্তু মেছতার মত রোগ মেয়েদের কপালে,মুখে,গালে হয় তখন তাদের অনেক খারাপ লাগে। কারণ মেছতা হওয়ার ফলে মুখে কালো কালো দাগ পড়ে যায়। এজন্য মেয়েরা অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ে। তাই আজকে আমরা আপনাদের জন্য মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় সম্পর্কে বলবো। নিচে কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হলো।
হলুদ বাটাঃ আমরা হলুদকে সাধারণত মসলা হিসেবে নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা হলুদে অনেক ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। হলুদের রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার ফলে মেছতার মত কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। তাই কাঁচা হলুদ ভালো করে পরিষ্কার করে বেটে পেস্টের মতো তৈরি করে নিয়মিত ৮ থেকে ১৫ দিন মুখের মধ্যে বা যেখানে মেছতা রয়েছে সেখানে রাতে ঘুমানোর সময় অথবা দুপুরে গোসলের আগে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা লাগিয়ে রাখলে মেছতা ভালো হয়ে যাবে।

লেবুর রসঃ লেবুর উপকার সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। লেবু সাধারণত মেদ কমানোর ক্ষেত্রে খেয়ে থাকি। কিন্তু অনেকেই জানেনা লেবুর রস ব্যবহারের ফলে মেছতা দূর হয়ে যায়। লেবুর রসের সাথে কোন ফেসপ্যাক তৈরি করে মেছতার উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন এতে খুব দ্রুত মেছতা দূর হয়ে যাবে।

পেঁয়াজঃ আমাদের সবার বাসাতেই পেঁয়াজ থাকে। আমরা পেঁয়াজ রান্নাতে ও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও আমরা চুলের জন্য ব্যবহার করে থাকি। আবার এই পেঁয়াজের রস এর সাথে যদি ভিনেগার একসাথে করে মেছতার উপর ভালো করে লাগিয়ে দিলে ধীরে ধীরে আপনার মেছতা দূর হতে থাকবে।

পাকা পেঁপেঃ আমরা সকলেই পেঁপে খেতে খুব পছন্দ করি বিশেষ করে পাকা পেঁপে। পেঁপেঁতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন। এ ছাড়াও কাঁচা পেঁপে রান্না করে খেয়ে থাকি। এই পাকা পেঁপে মেছতা দূর করার উপায় এর মধ্যে অন্যতম। পাকা পেঁপে কে ভালোভাবে পরিষ্কার করে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগাতে পারেন তাহলে মেছতা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

প্রসাধনী সামগ্রীঃ বাজারে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রকমের কসমেটিক্স পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এসব ব্যবহারের ফলে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে থাকে। তাই সকলেরই উচিত অতিরিক্ত মেকআপ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধির ক্রিম ব্যবহার কমাতে হবে।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলঃ মেয়েদের মেছতা প্রতিরোধে সবচেয়ে বড় বাধা জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল গ্রহণ করা। মেছতা দূর করার পদ্ধতি অনুসরণ করার সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ বা গর্ভনিরোধক ওষুধ সেবন বন্ধ রাখতে হবে।

উপরোক্ত পদ্ধতি হলো মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায়। যদি এই উপাগুলো নিয়ম মেনে নিয়মিত ব্যবহার করে থাকেন তাহলে খুব সহজেই মেছতা ভালো হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি মেছতা যেন না হয় সেজন্য সচেতন থাকতে হবে। এবং যেসব কারণে মেছতা হয়ে থাকে তা থেকেও সতর্ক থাকতে হবে।

মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম

মেছতা ঘরোয়া পদ্ধতিতে দূর করা সম্ভব। কিন্তু অনেকেই আছে মেছতা দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে চায়। তাই আমরা আপনাদের জন্য কিছু মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম তুলে ধরলাম।
  • Melasma Cream
  • Berberis Cream
  • MelaCare Cream
  • Betavet-N
  • Melatrin Cream
যদিও আপনাদের সুবিধার্থে মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম তুলে ধরেছি। শুধু মেছতা না প্রতিটা ব্যাধির ক্ষেত্রে আমাদের সকলকেই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।

মেছতা দূর করার ঔষধ

মেছতা দূর করার ওষুধ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এবং মেছতা ভালো করার জন্য ওষুধ এর নাম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন বা ওষুধ খেয়ে মেশতা ভালো করার কথা ভাবতেছেন। তাহলে আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের বলতে চাই। আপনারা ব্যাধির উপর ভিত্তি করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে পারেন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ওষুধ এর নাম জেনে কিনে না খাওয়াই ভালো।

কারণ বিভিন্ন ওষুধে বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারের চাইতে ক্ষতি বেশি হতে পারে। কারণ ইন্টারনেটে ওষুধের নাম ঠিক দেওয়া থাকলেও কোন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে তার সম্পর্কে সঠিক ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই উচিত হবে চিকিৎসকের অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া।

এছাড়া আমরা উপরোক্ত মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় আর্টিকেলের মাধ্যমে কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেছতা দূর হয় তা বিস্তারিত সম্পর্কে তুলে ধরেছি।আপনারা এসব উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন। কারণ এতে উপকার পাবেন কিন্তু কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা একদম নেই।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক,আজকে আমরা আপনাদের জন্য মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় - মেয়েদের মেছতা দূর করার উপায় আর্টিকেলের মাধ্যমে কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেছতা দূর করা যায় তা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এবং মেছতা কি,মেছতা হওয়ার কারণ কি,মেছতা ভালো হওয়ার ক্রিম ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তুলে ধরেছি। এছাড়াও মেছতা দূর করার ওষুধ ইন্টারনেট দেখে কেন খাব না তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছি।

এর পাশাপাশি ওষুধ ছাড়াই কিভাবে নিজেরাই বিভিন্ন উপকারী ঔষধি গুনাগুন সম্পূর্ণ মাধ্যম দিয়ে আপনারা অর্থ অপচয় ছাড়াই সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে মেছতা দূর করতে পারেন এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারে তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। আশা করছি,উপরোক্ত ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বনের মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url