শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি বিস্তারিত জেনে নিন

এলার্জি দূর করার উপায় - এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসাকোন কাজ করার ক্ষেত্রে অথবা সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামা করার সময় আপনার কি নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে? এটি আপনার শ্বাসকষ্টের লক্ষণ নয় তো। আপনার ও যদি এমনটা মনে হয় তাহলে শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি জানতে আমার লেখা আর্টিকেল শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় পড়ুন। আমার আর্টিকেলে আমি শ্বাসকষ্ট হলে করনীয় ও শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।
শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি বিস্তারিত জেনে নিন
আশা করছি, আমার লেখা আর্টিকেলটি পড়ে আপনি আসলেই কি শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছেন নাকি শুধুমাত্র এটি আপনার মনের ভুল বুঝতে পারবেন। এটি বোঝার জন্য আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

শ্বাসকষ্ট কেন হয়

আমাদের কাছে শ্বাসকষ্টের সংজ্ঞা বলতে শুধুমাত্র হাঁপানি। আমরা মনে করি যে, সকল মানুষের হাঁপানি রয়েছে শুধুমাত্র তারাই শ্বাসকষ্টের রোগী। আসলেই কিন্তু বিষয়টা এমন নয়। যে সকল মানুষের হাঁপানির কারণে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাদের বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ তাদের যখন শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তখন বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এছাড়াও অনেকের সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করার সময় অথবা যে কোন কাজ করার পর নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা দেখা দেয়। এই সমস্যা কেউ এক ধরনের শ্বাসকষ্ট বলা হয়। 

কিডনির যেকোনো ধরনের সমস্যা এবং তার পাশাপাশি ফুসফুসের অথবা হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণেও শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। যদি কোন ব্যক্তি নিউমোনিয়ায় ভোগে তাহলে তার প্রধান লক্ষণ হিসেবেও শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এই সকল রোগের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হঠাৎ করে দেখা দেয়। এ ধরনের শ্বাসকষ্ট হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে মানুষের শরীরের ফুসফুস ও হৃদযন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়া। যাদের ফুসফুস ও হার্ট দুর্বল তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের শ্বাসকষ্ট বেশি দেখা দিয়ে থাকে।

শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়

শ্বাসকষ্ট এটি আমাদের সকলের খুবই পরিচিত একটি রোগ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, বসন্তকালে শ্বাসকষ্ট বেশি হয়ে থাকে। কারণ বসন্তকালে আমাদের প্রকৃতির চারপাশে ধুলা বালির পরিমাণ বেশি থাকে। আর সেই কারণে যে সকল ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে তাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা এই সময় বেশি দেখা দেয়। শ্বাসকষ্ট আসলেই কি? যদি কোন কারনে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সমস্যা হয় তাহলে সেটিকেই আমরা শ্বাসকষ্ট বলে থাকি।

আর এই শ্বাসকষ্ট কোন সময় কিংবা কোনরকম বয়স ভেদে হয়ে থাকে না। শ্বাসকষ্ট হঠাৎ হতে পারে। কোন ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে তিনি যদি কিছু নিয়ম মেনে চলে তাহলে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই সকলের শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় গুলো কি এই বিষয়গুলো জেনে থাকা জরুরী। এখন আমি আপনাদের সামনে শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব।
  • কোন ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিলে সেই ব্যক্তিকে ধূমপান থেকে দূরে থাকতে হবে। আর যেই সকল ব্যক্তি ধূমপান করে তাদের থেকেও দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।
  • বাসায় কোনরকম পোষা প্রাণী রাখা যাবে না। যদিও বাসায় পোষা প্রাণী থাকে তাহলে তাকে ঘরের ভেতর প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না।
  • বাইরের ধুলাবালি থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
  • শ্বাসকষ্ট কন্ট্রোলে রাখার জন্য নিয়মিত আদা চা অথবা আদার রস ও মধু খেতে পারেন।
  • এছাড়াও শ্বাসকষ্ট কন্ট্রোলে রাখার জন্য নিয়মিত শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা শুরু করুন।
  • প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে গরম পানি ও সামান্য পরিমাণ লবণ মিশিয়ে সেই পানির ভাপ নিতে পারেন এতে করে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা কম দেখা দিবে।
  • বিছানার চাদর ও বালিশের কভার সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে দূরে থাকার জন্য নিয়মিত ব্ল্যাক কফি খেতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে ব্ল্যাক কফি শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে।

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয়

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে যা যা করতে পারেন তা হল;
  • শ্বাস কষ্টর সময় রোগীকে প্রথমে সোজা করে বসাতে হবে।
  • রোগীকে কন্ট্রোল রাখার চেষ্টা করুন এবং বলুন ভয় পাওয়ার কারণ নেই।
  • যদি রোগী চায় তাহলে কোন কিছুর সাহায্যে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে। এতে রোগী ভালো বোধ করতে পারে।
  • ইনহেলার ব্যবহার করুন। যা করবেন স্পেসারের মধ্যে চাপ দেওয়ার সময় এক চাপেই ৫ বার শ্বাস নিতে হবে।
  • বয়স্ক ব্যক্তি এবং শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখবেন যে শ্বাস নেওয়ার সময় ওষুধ ঠিকমতো টেনে নিচ্ছে কিনা আর যদি খেয়ে ফেলে তাহলে কিন্তু কাজ হবে না।
  • এরপর কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। যদি দেখেন যে শ্বাসকষ্ট কমছে না তাহলে আবার ইনহেলার ব্যবহার করুন।
  • তারপরও যদি দেখেন রোগীর শ্বাসকষ্ট ভালো হচ্ছে না তাহলে আপনার নিকটস্থ হাসপাতালে নিতে হবে বা কোন চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।

শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায়

শ্বাসকষ্ট আমাদের চেনাজানা একটি রোগের নাম। এ রোগের প্রবণতা বেশি দেখা যায় শীতকাল ও বসন্তকালে। কোন ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট থাকলে যে কোন কাজের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করার ক্ষেত্রে এবং ভারী কোন কাজ করার ক্ষেত্রে এইসব রোগীর সমস্যা বেশি দেখা দিয়ে থাকে। শ্বাসকষ্ট এমন একটি রোগ যা হঠাৎ করে দেখা দিতে পারে। কখনো কখনো এই শ্বাসকষ্ট বাসায় নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। 

আবার অনেক সময় বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তখন অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরামর্শ নিয়ে সেই পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে হবে। আমি এখন আপনাদের সামনে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। যে সকল উপায় অবলম্বন করে আপনারা ঘরে বসেই শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

আদাঃ রান্নার স্বাদ বাড়ানোর কথা এবং সকালের চা এর কথা বললেই অনেকের প্রথমেই আদার কথা মনে পড়বে। আদা এমন একটি উপাদান যার মধ্যে অনেক গুণ রয়েছে। আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আদার ভূমিকা অনেক। ঠিক সেই রকম আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধান করতে আদার যাদুকরী প্রভাব দেখা যায়। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত আদা দিয়ে চা অথবা গুড়ের সাথে আদা মিশিয়ে খেতে পারেন।

হলুদঃ আমাদের শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যথা উপশমের ক্ষেত্রে হলুদের ভূমিকা অনেক বেশি। দুধের সাথে হলুদ মিশিয়ে খেলে তা আমাদের শ্বাসনালীর শ্লেশা দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। আর সেই কারণে শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা অনেকটা কমে যায়।

ব্ল্যাক কফিঃ ব্ল্যাক কফি আমাদের শ্বাসনালীকে শিথিল করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। আর সে কারণে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা খুব সহজেই সমাধান হয়। তাই আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধানের একটি উপাদান হিসেবে ব্ল্যাক কফি বেছে নিতে পারেন। নিয়মিত ব্ল্যাক কফি খাওয়া শুরু করুন এর কার্যকারিতা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।

টিকা গ্রহণঃ শ্বাসকষ্টে থাকা রোগীকে অবশ্যই এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে টিকা গ্রহণ করতে হবে। টিকা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন রকম অবহেলা করা যাবে না। তাই শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নিউমোনিয়া ও ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকা গ্রহণ করতে পারেন। যে কোন টিকা গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ব্যথার ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনঃ ব্যথা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারো হয়তো মাথা ব্যথা আবার কারো কোমর ব্যথা নয়তো বা হাটু ব্যথা। আর এই সকল ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই বিভিন্ন রকম ব্যথার ঔষধ খেয়ে থাকেন। ব্যথার ওষুধে বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। আর সেই কারণে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। তাই ব্যথার ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

তুলসী পাতাঃ তুলসী পাতাকে আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও বলা যেতে পারে। তুলসীর পাতা আমাদের শরীরের ঠান্ডা জাতীয় সমস্যা সমাধানে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। আর তাই নিয়মিত তুলসির পাতার রস খেলে আপনার শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে।

ডুমুরঃ এই সবজি আমাদের অনেকের কাছেই পরিচিত। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এই সবজিটি বেশি দেখা যায়। অনেকেই এই সবজির উপকারিতা সম্পর্কে কিছুই জানে না। এটি পুষ্টি গুণে ভরপুর একটি সবজি বলা যেতে পারে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধানের জন্য এই সবজি আপনার হতে পারে মুখ্য উপাদান। কিছুটা ডুমুর কেটে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই পানি ও ডুমুর খেলে আপনি এর উপকারিতা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।

শ্বাসকষ্ট হলে কি কি খাওয়া যাবে না

শ্বাসকষ্টর সমস্যা থাকলে খাদ্যের প্রতি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এমন খাবার খাওয়া যাবেনা যার জন্য আপনার শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পেতে পারে। শ্বাসকষ্ট হলে যেসব খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তা হল;
  • ডিম, দুধ, বাদাম, আলুর চিপস, সয়া ইত্যাদি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।
  • ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • সালফাইট যুক্ত খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • ফুড ফ্লেভার, ফুড কালার এসব কৃত্রিম উপাদান ইত্যাদি প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
  • যেসব খাবার খেলে পেটে গ্যাসের সৃষ্টি হয় সেসব খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যেমন- ভাজাপোড়া, বাঁধাকপি, রসুন, অ্যালকোহল ইত্যাদি।

শ্বাসকষ্ট হলে কি ঔষধ খেতে হবে

শ্বাসকষ্ট হলেই হুট করে যেকোন ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ হচ্ছে শ্বাসকষ্ট বিভিন্ন কারণে হয়। তাই কারণগুলো আগে জেনে তারপর ওষুধ খেতে হবে। সবচেয়ে উত্তম হলো একজন চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করা। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসককে পাওয়া না গেলে শ্বাসকষ্টর ওষুধ সম্পর্কে আপনার যদি সঠিক ধারণা থাকে তাহলে আপনি প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। 

তবে চেষ্টা করবেন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করার। তাহলে চলুন এখন জেনে, শ্বাসকষ্ট হলে কি ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।
  • মোনাস ১০
  • ফেনাডিন ১২০
  • ডেক্সোভেন
মোনাস ১০ঃ শ্বাসকষ্ট হলে মোনাস ১০ খেতে পারেন। মোনাস ১০ হচ্ছে একমি কোম্পানির। এটি শ্বাসকষ্ট কাশি জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। প্রতিদিন একটা করে প্রতিদিন রাতে খাওয়ার পর সেবন করতে পারেন।

ফেনাডিন ১২০ঃ ফেনাডিন ১২০ হচ্ছে রেনেটা কোম্পানির একটি ওষুধ।, যদি ঠান্ডার কারণে শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে এই ওষুধ সেবন করতে পারেন। এছাড়াও সর্দি-কাশি থাকলেও খেতে পারেন। প্রতিদিন রাতে খাওয়ার পর একটি করে ট্যাবলেট করতে পারেন।

ডেক্সোভেনঃ শ্বাসকষ্ট হলে খেতে পারেন। এটি বিকন কোম্পানির একটি ওষুধ। এটি ব্যবহৃত হয় শ্বাসনালী হাঁপানি, পালমোনারি রোগ ইত্যাদির ক্ষেত্রে। এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন-
  • বেক্সিট্রল ইনহেলার।
  • স্যালমোলিন ইনহেলার।
  • ডক্সিভা ট্যাবলেট ২০০ মিলিগ্রাম।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, শ্বাসকষ্ট যেকোন সময় যেকোন বয়সেই হতে পারে। তবে বিভ্রান্ত হওয়ার কোন কারণ নেই। যদি শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে সতর্ক থাকুন এবং চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন। আগে কখনোই নিজের ইচ্ছায় ওষুধ সেবন করবেন না। যদি শ্বাসকষ্টর ওষুধ সম্পর্কে আপনার সঠিক তথ্য জানা থাকে তাহলে সেবন করতে পারেন। আর শ্বাসকষ্ট হয় এমন খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url