ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের দাম ২০২৪

ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশ প্রাইস ২০২৪গরম আসলে আর বিদ্যুৎ সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটলে চার্জার প্রয়োজন পড়ে। আমাদের দেশে বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যান আছে তার মধ্যে অন্যতম ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান। আজকে আমরা ওয়ালটন চার্জার ফ্যান সহ অন্যান্য কোম্পানির বিভিন্ন মডেলের ফ্যান সম্পর্কে আলোচনা করব।

আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে যারা যাচাই বাছাই করে জিনিস কিনতে পছন্দ করে। কেননা আমাদের দেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা রয়েছে তারা অধিক লাভ করার জন্য মানহীন কোম্পানির পন্য বিক্রি করে থাকেন। বিস্তারিত জেনে নিন আর্টিকেলটি পড়ে।

বর্তমান বাংলাদেশের অনেকগুলো ইলেকট্রনিক ব্র্যান্ড কোম্পানি আছে। তবে তাদের মধ্যে ওয়ালটন ইলেকট্রনিক ব্র্যান্ড কোম্পানি সবচেয়ে জনপ্রিয়। ওয়ালটন কোম্পানি অধিক জনপ্রিয়তা পাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, ওয়ালটন কোম্পানির ইলেকট্রনিক পণ্যগুলো অধিক সাশ্রয়ী ও টেকসই হয়ে থাকে। ফলে দীর্ঘদিন যাবত আপনি একটি পণ্য ব্যবহার করতে পারবেন। ওয়ালটন কোম্পানির যে সকল ইলেকট্রনিক পণ্য রয়েছে তাদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পণ্য হলো চার্জার ফ্যান। 

এছাড়াও ওয়ালটন কোম্পানির ফ্রিজ,টিভি,মোবাইল ইত্যাদি পণ্য রয়েছে যা আমাদের সকলেরই জানা। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে চার্জার ফ্যান থাকার প্রয়োজনীয়তা বেড়ে গেছে। তার প্রধান কারণ হলো অত্যাধিক লোডশেডিং এবং গ্রীষ্মকালীন তাপ। যেহেতু অত্যাধিক পরিমাণ লোডশেডিং হচ্ছে তাই আমাদের একটি ভালো মানের চার্জার ফ্যান প্রয়োজন যাতে একবার চার্জ করে দীর্ঘ সময় ধরে আমরা শীতল বাতাস পেতে পারি।

আমাদের দেশে বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে যারা চার্জার ফ্যান তৈরি করতেছে এবং বিভিন্ন দামে জনগণের কাছে বিক্রয় করতেছে। তবে সেই সকল কোম্পানির মধ্য থেকে আপনি যদি ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান কিনতে চান তাহলে আপনার সিদ্ধান্তটি সঠিক। কেননা ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান গুনে ও মানে অন্যান্য সকল কোম্পানির চার্জার ফ্যানের চাইতে উন্নত। ওয়ালটন কোম্পানি থেকে আপনি কম দামে ভালো মানের চার্জার ফ্যান পেয়ে যাবেন ।

যে কোন কিছু কেনার আগে সে পণ্যর দাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের সর্বশেষ আপডেট দাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আশা করি, আপনি ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের দাম সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন।

বাংলাদেশে বিভিন্ন কোম্পানির রয়েছে যারা চার্জার ফ্যান প্রস্তুত করে থাকে এবং বিক্রয় করে। বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। অনেক কোম্পানি রয়েছে যাদের চার্জার ফ্যান আপনি ১০০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। আবার অনেক কোম্পানি রয়েছে যাদের চার্জার ফ্যান নিতে গেলে আপনাকে ৫০০০-৭০০০ টাকা খরচ করতে হবে। 

তবে যদি আপনি ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান নিতে চান তাহলে আপনাকে জানিয়ে রাখি, আপনি ৪০০০ থেকে শুরু করে ৭ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান বিভিন্ন মডেলের রয়েছে যাদের দাম বিভিন্ন রকম। যেহেতু কোনো পণ্য কিনতে গেলে সেই পণ্যের দাম সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক, ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের সকল মডেল ও তাদের দাম।

সিঙ্গার হল আমাদের একটি সুপরিচিত কোম্পানি। তবে আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি যে, এটি আমাদের দেশের কোন কোম্পানি নয়। এটি একটি বিদেশি কোম্পানি। বর্তমান সময়ের প্রচন্ড গরম এবং লোডশেডিং এর কারণে মানুষ চার্জার ফ্যান কেনার প্রতি বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। যদিও এটি বাইরের দেশের কোম্পানি কিন্তু আমাদের দেশের প্রায় সকল জায়গাতেই সিঙ্গার চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়। 

সিঙ্গার চার্জার ফ্যানের অনেকগুলো মডেল রয়েছে যাদের একেকটার দাম এক এক রকম হয়ে থাকে। তবে আপনাদের সুবিধার্থে জানিয়ে রাখি যে আপনি যদি একটা ভালো মানের সিঙ্গার ফ্যান কিনতে চান তাহলে ২০০০ -৪৫০০ টাকা এর মধ্যে পেয়ে যাবেন। নিচে সিংগার চার্জার ফ্যানের বেশ কয়েকটি মডেল ও তাদের দাম তুলে ধরা হলো ।

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত চার্জার ফ্যানের মধ্যে একটি হলো ডিফেন্ডার চার্জার ফ্যান। বর্তমান সময়ে ১০০ টা ঘরের মধ্যে ৭০ টা ঘরেই ডিফেন্ডার চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়। তার মূল কারণ হচ্ছে এটির যথেষ্ট টেকসই একটি ফ্যান। অন্যান্য চার্জার ফ্যানগুলোর তুলনায় বেশি ব্যাকআপ দেওয়ার জন্য খুব অল্প সময়ে অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। 

যে কোন ফ্যানের মতোই ডিফেন্ডার চার্জার ফ্যানেও এর দাম নির্ভর করে এর উচ্চতা ও কার্যকারিতার উপর । বর্তমান বাজারে ডিফেন্ডার চার্জার ফ্যানের বেশ কয়েকটি মডেল পাওয়া যায়। নিচে ডিফেন্ডার চার্জার ফ্যানের কয়েকটি আলোচিত মডেল এবং তাদের দাম তুলে ধরা হলো

বর্তমান সময়ে চার্জার ফ্যান মানুষের কাছে নিত্য প্রয়োজনীয় একটি বস্তু তার প্রধান কারণ হলো প্রচন্ড গরম ও লোডশেডিং। এই প্রচণ্ড গরম ও লোডশেডিং এর মাঝে প্রত্যেক মানুষেরই প্রয়োজন একটি চার্জার ফ্যান কিনা। বর্তমান বাংলাদেশে ভাল মানের কিছু চার্জার ফ্যান প্রস্তুত কারক কোম্পানি রয়েছে যাদের মধ্যে অন্যতম একটি হলো ভিসন কোম্পানি। 

আমাদের দেশে কোন মানুষ যদি চার্জার ফ্যান কিনতে চাই তখন তার মাথায় ভিশন ফ্যানের কথা চলে আসে। এছাড়াও আমাদের দেশে অনেক চার্জার ফ্যান প্রস্তুত কারক কোম্পানী রয়েছে যেমনঃ ওয়ালটন, মার্সে্ল, মিয়াকো,সানকা,ডিফেন্ডার,সিঙ্গার,ভিশন ইত্যাদি। প্রত্যেকটি কোম্পানি তাদের পণ্য বিভিন্ন দামে বিক্রি করে থাকে। 

আপনি যদি ভিশন কোম্পানির চার্জার ফ্যান কিনতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই ভিশন চার্জার ফ্যানের দাম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। ভিশন কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দাম সেই ফ্যানের আকার আকৃতি ও কার্য ক্ষমতার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ভিশনের ১২, ১৪ ও ১৬ ইঞ্চি ফ্যানগুলোর দাম সম্পর্কে জানব। নিচে ভিশনের ১২ ইঞ্চি, ১৪ ইঞ্চি ও ১৬ ইঞ্চি ফ্যানের দাম তুলে ধরা হলো।

বর্তমান সময়ের এ প্রচন্ড গরম ও লোডশেডিং এ শীতল হাওয়া হওয়ার সুযোগ করে দেয় একমাত্র চার্জার ফ্যান। প্রত্যেকটা মানুষই যে কোন জিনিস নিখুঁত ও ভালো মানের কিনতে চায়। যখনই কোন টেবিল চার্জার ফ্যান নিখুঁত ও ভালো মানের কিনতে চায় তখন প্রায় ক্রেতারাই কেনেডি ফ্যান পছন্দ করেন।কেনেডি গুনে মানে ভালো ও টেকসই। 

আপনি যদি একটি কেনেডি ফ্যান কিনতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কেনেডি ফ্যানের দাম সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি কেনেডি ফ্যানের দাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি তার জন্য উপযুক্ত। কেনেডি ফ্যানের অনেকগুলো মডেল রয়েছে এবং একেকটি মডেলের দাম এক এক রকম। 

তবে আপনি যদি একটা ভালো মানের কেনেডি চার্জার ফ্যান কিনতে চান তাহলে আপনি ১০০০-১১০০০ টাকা এর মধ্যে পেয়ে জাবেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা কেনেডি চার্জার ফ্যানের প্রত্যেকটি মডেলের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। নিচে কেনেডি ফ্যানের সকল মডেল ও তাদের দাম তুলে ধরা হলো;

বর্তমানে আমাদের দেশে দেশি বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়। এই সকল চার্জার ফ্যানের মধ্যে সানকা চার্জার ফ্যান অন্যতম। আজকের এই আর্টিকেলে যে সানকা চার্জার ফ্যানের দাম নিয়ে আলোচনা করব তা মূলত একটি বৈদেশিক পণ্য যা চায়নাতে প্রস্তুত করা হয়। সানকা ফ্যানের অনেকগুলো মডেল রয়েছে এবং প্রত্যেকটি মডেলের দাম ও আলাদা আলাদা। যদি আপনি সানকা চার্জার ফ্যান কিনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সানকা ফ্যানের দাম সম্পর্কে জানতে হবে।

এটি বাইরের দেশের প্রোডাক্ট হওয়ার কারণে বেশ উন্নত মানের এবং এর দামও অন্যান্য চার্জার ফ্যানের তুলনায় বেশি।সানকা ফ্যানের সকল মডেল ও দাম নিয়ে আলোচনা করার আগে আপনাকে জানিয়ে রাখি যে, আপনি যদি একটি সানকা চার্জার ফ্যান কিনতে চান তাহলে ৬০০০-৮০০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। নিচে সানকা ফ্যানের সকল মডেল ও তাদের নাম তুলে ধরা হলো।

বর্তমান সময়ে নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলোর মধ্য অন্যতম একটি হলো চার্জার ফ্যান। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে চার্জার ফ্যানের চাহিদা বেড়ে যায়। গ্রীষ্মকালের প্রচন্ড গরম ও লোডশেডিং এর কারণে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে। তাই প্রত্যেকটি মানুষই একটি চার্জার ফ্যান কেনার চিন্তা করে। আমরা সকলেই জানি, আমাদের দেশে যখন কোন জিনিসের চাহিদা বেড়ে যায় তখন সেই জিনিসের দামও বেড়ে যায়। 

আমাদের দেশের অসাধু ব্যবসায়ীরা মানুষকে ঠকিয়ে বেশি দামে তাদের পণ্য বিক্রি করে। কিন্তু আপনি যদি সেই পণ্যের দাম সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে আপনি কখনোই ঠকবেন না। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জন্য বাংলাদেশে প্রচলিত বেশ কিছু কোম্পানির চার্জার ফ্যানের বিভিন্ন মডেল ও তাদের দাম নিয়ে আলোচনা করব। 

আমাদের দেশে অনেকগুলো ভালো মানের চার্জার ফ্যান কোম্পানী রয়েছে যেমন ওয়ালটন,মীয়াকো , ডিফেন্ডার,কেনেডি,সানকা ইত্যাদি। প্রত্যেকটি কোম্পানির ফ্যানেরই আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারণে একেক কোম্পানির ফ্যানের দাম এক এক রকম হয়ে থাকে। কোন কোম্পানির ফ্যান টেকসই বেশি হয় আবার কোন কোম্পানির ফ্যানে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। 

আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী সেরা চার্জার ফ্যান কিনতে পারবেন। নিচে আমাদের দেশের অধিক জনপ্রিয়তা পাওয়া ও গুণের মানে ভালো কিছু কোম্পানির চার্জার ফ্যানের বিভিন্ন মডেল ও তাদের দাম তুলে ধরা হলো।

উপরে দেওয়া সকল চার্জার ফ্যানের দাম গুলো সময়ের সাপেক্ষে পরিবর্তন হতে পারে ।

বর্তমান সময়ে ছোট চার্জার ফ্যানগুলো প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। আমাদের দেশের এই প্রচন্ড গরম ও লোডশেডিং প্রত্যেক মানুষের কাছে অসহ্য। তাই প্রত্যেকেরই চার্জার ফ্যান কেনার প্রয়োজন পড়ে। বর্তমান বাজারে বড়-ছোট বিভিন্ন সাইজের চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়। সাধারণত ছোট ফ্যানগুলো ছোট বাচ্চাদের জন্য ব্যবহার হয়। একটা ছোট ফ্যানের দাম ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। 

বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। কারণ প্রত্যেকটি কোম্পানি তাদের পণ্যর কার্যক্ষমতা বিবেচনা করে দাম নির্ধারণ করে থাকে। আজকের আর্টিকেলের আমাদের দেশের ভালো মানের কিছু ছোট চার্জার ফ্যানের দাম নিয়ে আলোচনা করব। নিচে আমাদের দেশে পাওয়া যায় এমন বেশ কিছু ছোট চার্জার ফ্যানের মডেল ও তাদের দাম তুলে ধরা হলো ।

বিশেষ দৃষ্টান্তঃ উপরে দেওয়া সকল চার্জার ফ্যানের দাম গুলো তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া। কিন্তু সময়ের পরিবর্তে ফ্যানগুলোর দাম কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।

আপনারা যারা একটি চার্জার ফ্যান কিনতে চাচ্ছেন কিন্তু কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান কিনবেন তা বুঝতে পারতেছেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি। আশা করি মনোযোগ দিয়ে আর্টিকেল পরলে কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান আপনার জন্য ভালো হবে তা বুঝতে পারবেন। বর্তমান সময়ে গরম ও লোডশেডিং বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সমস্যা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়ার জন্য সকলেরই একটা ভালো মানের চার্জার ফ্যান প্রয়োজন। 

একটি চার্জার ফ্যানের দুটি সুবিধা রয়েছে যারা একটি হলো শীতল বাতাস এবং অপরটি হল বিদ্যুৎ না থাকা সত্ত্বেও বাতাসও আলো পাওয়া। একটি ভালো মানের চার্জার ফ্যান আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে শান্তিময় করে তুলতে পারে। আপনি একটি চার্জার ফ্যানে এক ঘন্টা চার্জ দিয়ে দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত বাতাস পেতে পারেন। আবার বিদ্যুৎ না থাকলেও এটি থেকে আলো পাওয়া যাবে যার মাধ্যমে আপনার ঘর অন্ধকার থেকে আলোকিত হয়ে থাকবে। 

তাই আমাদের সকলেরই চার্জার ফ্যান কেন প্রয়োজন। আমাদের দেশে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়। এসব কোম্পানির চার্জার ফ্যানের বিভিন্ন রকমের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যাদের উপর ভিত্তি করে প্রত্যেকটি কোম্পানির চার্জার ফ্যানের দাম আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে পাওয়া যায় এমন সকল চার্জার ফ্যান যাচাই বাছাই করে আমরা কয়েকটি কোম্পানির চার্জার ফ্যান নির্বাচন করেছি তা নিচে দেওয়া হলঃ

আপনার বাজেট অনুযায়ী উপরে দেওয়া ৪টি কোম্পানির মধ্য থেকে আপনি যে কোন কোম্পানির চার্জার ফ্যান নিতে পারবেন। তবে ভিশন, ডিফেন্ডার এবং কেনেডি বাইরের দেশের কোম্পানি কিন্তু ওয়ালটন আমাদের দেশের কোম্পানি। তাই একজন দেশের নাগরিক হিসাবে আপনি ওয়ালটন কোম্পানির চার্জার ফ্যান নিতে পারেন। যা আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর করবে। আশা করি উপরে দেওয়া চারটি কোম্পানির চার্জার ফ্যানই আপনাদের জন্য ভালো হবে।

প্রিয় পাঠক, আমরা সকলেই গরম আসলে ফ্যান যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা অনুভব করতে পারি। আর যদি ঘন ঘন বিদ্যুতের ব্যাঘাত ঘটে তাহলে বাচ্চা সহ সকল বয়সীদের চার্জার ফ্যানের প্রয়োজনীয়তা লক্ষ্য করা যায়। তাই আজকে আমরা আপনাদের জন্য আমাদের দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন এর চার্জার ফ্যান সম্পর্কে আশা করছি আপনারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হবেন।