ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনারা ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকে আমরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়, চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করবো। আপনারা ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা আর্টিকেলটি পড়ুন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা
সকল ভিটামিন ক্যাপসুল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত সেবন করলে ক্ষতি হতে পারে। এজন্য উচিত হবে ভিটামিনযুক্ত ক্যাপসুল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। তাই বিস্তারিত জানতে পড়ুন আজকের আর্টিকেল ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

আপনারা অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে জেনে থাকবেন। যেকোন ফার্মেসিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল রূপচর্চায় খুবই ভালো কাজ করে। অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন কিভাবে ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা যায়। আজকের পর্বটি শুধু তাদের জন্য। আজকে আমরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
  • যাদের স্কিন ড্রাই এবং নরমাল আপনারা ভিটামিন ই তেল ত্বকে ফোঁটা ফোঁটা লাগিয়ে হাত দিয়ে হালকা ম্যাসেজ করুন। এবং যাদের ত্বক তৈলাক্তক আপনারা ১-২ ফোটা ভিটামিন ই তেল হাতে নিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করুন। এরপর হাত দুটো দিয়ে মুখে ৫-১০ সেকেন্ড চেপে ধরে রাখুন। হয়ে গেল আপনার ভিটামিন ই স্ক্রিন সিরাম। এভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করলে আপনার স্কিনের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
  • উপরের এই নিয়মটি করতে অনেকে পছন্দ না করলে আপনারা এই টিপস এপ্লাই করতে পারেন। বাজারে বিভিন্ন নাইট ক্রিম পাওয়া যায় আপনার পছন্দ মতো ভালো ব্যান্ডের নাইট ক্রিম কিনবেন। এই নাইট ক্রিম এর সাথে আপনি একটি ভিটামিন ই ক্যাপসলের তেল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর প্রতিদিন ত্বকে ব্যবহার করুন। এভাবে ব্যবহার করলে আপনি এক্সট্রা ভিটামিন ই এর গুণ পাবেন।
  • কালো দাগ দূর করতে ভিটামিন ই এর গুরুত্ব অপরিসীম। আপনার কনুইতে অথবা হাঁটুতে যদি কালো দাগ থাকে তাহলে আপনি ত্বকে ব্যবহার করার পর অতিরিক্ত যে তেল থাকে তা আপনি কনুই এবং হাটুতে লাগান। এক মাসের মধ্যে আপনি ভালো পরিবর্তন দেখতে পারবেন।
  • আপনি যদি চান আপনার ঠোঁট গোলাপী এবং ঠোঁটের কালো দাগ দূর করতে। তাহলে আপনার পছন্দমত লিপ জেল এর সাথে ক্যাপসুল ভেঙে মিশিয়ে তা প্রতিদিন ব্যবহার করুন।
  • আপনার ত্বকে যদি দীর্ঘদিনের কাটা দাগ থাকে, ব্রণ থাকে, পক্সের দাগ থাকে। তবে আপনি প্রতিদিন ১-২ ফোঁটা ভিটামিন ই তেল লাগিয়ে রাখবেন। দেখবেন আস্তে আস্তে দাগ হালকা হতে শুরু করবে।

চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম

চুল আমাদের সবারই অনেক পছন্দের। যখন দেখি অনেকের চুল কালো এবং সিল্কি তখন মন খারাপ হয়ে যায়। যদি আমার চুল এমন হতো তাহলে দেখতে কতই না ভালো লাগতো। মনে মনে কিন্তু আমরা এভাবেই কল্পনা করতে থাকি। চুল খুব সুন্দর করতে অনেকে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। আবার অনেকে আছেন কাজের চাপে সময় পায় না চুলের যত্ন নিতে। চুলের গোঁড়া ভেঙে হয়ে গেছে, চুলে জট ধরেছে, চুলে খুশকি ভরপুর।
আমাদের আজকের ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটি শুধু তাদের জন্য যারা চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চায় ঘরোয়া পদ্ধতিতে। চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ব্যবহার বা উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু চুলে কিভাবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে হয় তা সম্পর্কে সঠিক তথ্যও অনেকে জানে না। তো আজকে আমরা জানবো চুলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল ও অ্যালোভেরা জেলঃ একটি বাটিতে ৫-৭টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল নিন। এই তেলের সাথে দুই চামচ অ্যালোভেরা জেল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর চুল এবং মাথার তালুতে লাগিয়ে হাত দিয়ে হালকা করে ম্যাসেজ করুন। এরপর আপনি ৩০-৪০ মিনিট এর মত লাগিয়ে রেখে দিন। তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করলে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুল পড়ার সমস্যা দূর হয়ে যায়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল ও ডিমঃ একটি পাত্রে ডিম ভেঙে নিয়ে এর সাথে ৩-৫ টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল মিশিয়ে নিন। এরপর আপনি আপনার পুরো মাথায় ভালো করে এই মিশ্রণটি ১ ঘন্টার মত লাগিয়ে রাখুন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে তা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার ভালো রেজাল্ট পাবেন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল, মধু ও দইঃ আপনি যদি মাথার খুশকি দূর করতে চান এবং চুল সিল্কি করতে চান তাহলে একটি পাত্রে হাফ কাপ দই এবং দুই চামচ মধু মিশিয়ে নিন। তারপর এর সাথে ৪-৫ টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশ্রণে দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর আপনার মাথায় ভালোভাবে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। সপ্তাহে ২ দিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাবেন।

একজন মহিলার প্রতিদিন কতটুকু ভিটামিন ই খাওয়া উচিত

ভিটামিন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী আমরা সবাই জানি। তবে অতিরিক্ত ভিটামিন খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিও হতে পারে। ভিটামিন ই পরিমিত তুলনায় অতিরিক্ত গ্রহণ করলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি । কারণ এই ভিটামিন পানিতে দ্রবীভূত হয় না আপনি যা গ্রহণ করবেন তা জমা হয়ে থাকে। এজন্য প্রতিটা মানুষকেই প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিটামিন গ্রহণ করা উচিত।

একজন মহিলার প্রতিদিন কতটুকু ভিটামিন খাওয়া উচিত? এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে দৈনিক ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাহলে বোঝা গেল একজন মহিলার দৈনিক ১৫ গ্রাম ভিটামিন ই খাওয়া উচিত। আর যদি মহিলা তার বাচ্চাকে দুধ দিয়ে থাকে তাহলে সে মহিলার প্রতিদিন ১৯ গ্রাম ভিটামিন গ্রহণ করা প্রয়োজন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রতিটি ওষুধেরই কোন না কোন উপকারিতা থেকে থাকে। আবার অনেক ওষুধে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিও হতে পারে। এজন্য আপনাকে যেকোন ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত। আমরা সবাই জানি, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা সম্পর্কে। ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করার পাশাপাশি ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তবে কোন ভিটামিনই অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক না। তেমনি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে তা স্বাস্থ্যঝুকির আশঙ্কা থাকতে পারে। এজন্য আমাদের প্রত্যকেই এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা

চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিঃ চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল অনেক ভালো কাজ করে। যদি আপনি চুলের গোড়া শক্ত করতে চান, চুল সিল্কি করতে চান এবং চুল পড়া বন্ধ করতে চান তাহলে নারিকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েল এর সাথে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাবেন। এভাবে সপ্তাহে ২-৩ ব্যবহার করলে এক মাস পর দেখবেন চুল কতটা পরিবর্তন হয়েছে। এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ ই ক্যাপ এ রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অনেক সময় দেখা যায় বাহিরে ঘোরা ফেরার কারণে বা রোদে কাজকর্ম করার কারণে মুখে ব্রণ হয় মুখে কালো দাগ পড়ে যায়। তাদের জন্য ই ক্যাপ অনেক উপকারী। কালো দাগ দূর করতে আপনার ব্যবহৃত নাইট ক্রিমের সাথে ই ক্যাপ এর ভিতর থাকা তেল মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে মুখে লাগিয়ে ঘুমান। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে দেখবেন মুখের কালো দাগ দূর হয়ে গেছে পাশাপাশি মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

যৌন শক্তি বৃদ্ধিঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল যেহেতু ভিটামিন ওষুধ। তাই এটি গ্রহণের ফলে আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমাদের দেহের ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করে। এছাড়াও নিয়মিত প্রতিদিন একটি করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে।

দেহের ক্ষত সারাতেঃ দেহের কোন স্থানে কেটে গেলে যে ক্ষত হয় সে ক্ষত দ্রুত সারাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুব ভালো কাজ করে। ক্ষতস্থান সারাতে ক্ষতস্থানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল লাগিয়ে রাখতে পারেন এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতেও পারেন।

বয়সের ছাপ দূর করতেঃ আমাদের অনেক সময় বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক কুঁচকে যায় এবং মুখে বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা যায়। আপনি যদি নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করেন তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ভেতরের যে তেল আছে তা আপনার ব্যবহৃত ফেসওয়াশের সাথে বা নাইট ক্রিমের সাথে মিশ্রণ করে কিছুদিন ব্যবহার করুন দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হয়েছে এবং বয়সের ছাপ ও বলিরেখা দূর হয়ে হয়েছে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ আপনারা জানেন শরীরের ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। ভিটামিন ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর অপকারিতা

আমাদের কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ছাড়া ভিটামিনযুক্ত ওষুধ খাওয়া উচিত না। কারণ অতিরিক্ত ভিটামিন খাওয়ার ফলে শরীরে স্বাস্থ্য ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। উপরে আমরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর বিভিন্ন উপকারিতার কথা জেনে এসেছি। কিন্তু এখন জানবো ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর অপকারিতা কি।
  • অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মাথা ব্যথা হতে পারে।
  • উচ্চ রক্তচাপ এবং দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
  • বমি বমি ভাব হতে পারে।
  • অনেক ক্ষেত্রে এলার্জি দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত সেবনের ফলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • যাদের ডায়াবেটিস, লিভার, কিডনি সমস্যা রয়েছে তাদের অবশ্যই ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

ভিটামিন ই কি কি খাবারে আছে

যেসব খাবারে ভিটামিন ই রয়েছে তা হল;
  • চিনা বাদাম
  • আখরোট
  • সূর্যমুখী বীজ
  • সয়াবিন
  • উদ্ভিজ্জ তেল
  • গম
  • বাদাম
  • পালং শাক
  • বাঁধাকপি
  • অ্যাভোকাডো
  • ডিম
  • স্যালমন মাছ ইত্যাদি।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা - শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটি পড়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল অনেক গুনাগুন রয়েছে যা আমাদের স্কিনের জন্য উপকারী। তবু অতিরিক্ত সেবন থেকে আমরা বিরত থাকবো। যদি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসার পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবো। তবে ঘরোয়া উপায়ে যেসব পদ্ধতি রয়েছে তা ব্যবহারে কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমসসেফ আইটিির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url